বিএনপির সাবেক কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক ও শার্শা -১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মফিকুল হাসান তৃপ্তি বলেছেন, দেশের দণি-পশ্চিমাঞ্চলের রাজনীতির কথা উঠলেই যার নাম সর্বাগ্রে স্মরণে আসে তিনি তরিকুল ইসলাম। বিএনপির রাজনীতির পুরোধা ব্যক্তিত্ব। সফল রাজনীতি ও জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধির সাফল্যে তিনি হয়ে ওঠেন এ অঞ্চলের জনমানুষের জননেতা। তাঁকে ভোট দিয়ে অথবা বিএনপি সরকার গঠন করলে কখনও বঞ্চিত হয়নি যশোরের মানুষ। কেননা জন্মভূমি যশোরকে নিয়ে তিনি নিজেই স্বপ্ন দেখতেন এবং স্বপ্ন দেখাতেন।

শার্শা উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবুল হাসান জহিরের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি আরো বলেন, যশোরবাসী পৌঁছেছেন উন্নয়নের শিখরে । দলমত নির্বিশেষে এ জেলার মানুষ এ কারণে বারংবার তাঁকে স্মরণ করেন। উন্নয়নের কথা উঠলেই প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠেন তরিকুল ইসলাম। তাইতো তাঁর চিরবিদায়ে ২০১৮ সালের ৫ নভেম্বর যশোর ঈদগাহ রূপ নিয়েছিল জনসমুদ্রে। জননেতার চিরপ্রস্থান ঘটেছিল গণজোয়ারে। 

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, শার্শা উপজেলা বিএনপির প্রধান উপদেষ্টা খায়রুজ্জামান মধু, শার্শা উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক নুরুজ্জামান লিটন, সিনিয়র যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মোস্তফা কামাল মিন্টু, যুগ্ম সম্পাদক তাজ উদ্দিন তাজ, সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফুল আলম বাবু, সালাউদ্দিন আহম্মেদ, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক শহিদ আলী, যশোর  যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক  ইমদাদুল হক ইমদা, উপজেলা কৃষক দলের সভাপতি আমিরুল ইসলাম  পুটখালী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মফিজুর রহমান, বেনাপোল ই্উনিয়ন বিএনপির সভাপতি আলমগীর সিদ্দিকী বাহাদুরপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সাহেব আলী মাষ্টার, কায়বা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রবিউল হোসেন, পুটখালী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারন সম্পাদক আব্দুল কাদের বেনাপোল ইউনিয়ন এর সাধারন সম্পাদক আবুল কাশেম,বাগআচড়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারন সম্পাদক জাহাঙীর আলম, যুগ্ম সম্পাদক আল মামুন বাবলূ সহ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দল এর আহবায়ক রাকিুবল হাসান রিপন, সদস্য সচিব সেলিম হোসেন আশা উপজেলা  ছাত্রদল এর  আহবায়ক শরীফুল ইসলাম চয়ন প্রমুখ।